পৃথিবীর ১ নম্বর সুপার ফুডস হচ্ছে "বাদাম" যা আমেরিকার একদল গবেষক সারা বিশ্বের ১০০০ টি খাবার এর উপর গবেষণা করে বাদাম কে ১ নম্বর হিসেবে প্রধান্য দিয়েছেন।বার বার ক্ষুধা নিবারন এর সঠিক ও স্বাস্থ্য সন্মত সমাধান হলো বাদাম।
নিয়মিত বাদাম,কুমড়ার বীজ ও কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা:-
বাদাম শরীরের মাত্রাধিক কোলেস্টেরল হৃদরোগ, উচ্চ রক্ত চাপ, ওজন বৃদ্ধি ডায়াবেটিস,কোলেস্টেরল ও চর্বি কমাতে সাহায্য করে
চিনা বাদামে প্রচুর পরিমাণ বি৩ আছে যা মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে। তাই প্রতিদিন চিনা বাদাম খাবেন, যাতে করে আপনি স্বয়ংক্রিয় মস্তিস্ক পেতে পারেন।
শরীরে সঠিক পরিমাণ পুষ্টি না থাকলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। চিনা বাদামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরে কঠিন রোগকে বাসা বাধতে বাঁধা দান করে
চিনা বাদামে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, কার্বো-হাইড্রেট ও প্রোটিন আছে।
বয়স হতে না হতেই স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়া শুরু করে অনেকেরই। এর কারণ হচ্ছে মস্তিষ্ক ধীরে ধীরে তার স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারায়। মস্তিষ্কের জন্য প্রয়োজন হয় সঠিক খাদ্যের। চিনাবাদামকে বলা হয় মস্তিষ্কের খাবার।
কিসমিসে আছে ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম ও অন্যান্য অতি প্রয়োজনীয় পুষ্টির সমৃদ্ধ উৎস। যা আপনাকে শক্তি বৃদ্ধি করে। এবং আপনার চুল ও ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে সহায়তা করে।
কুমড়ার বীজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক ও ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। যা হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখার জন্য দারুণ উপকারী। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত কুমড়ার বীজ খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। আরেক গবেষণা বলছে, কুমড়ার বীজ উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও কার্যকরী।