রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য মধু অনেক ভালো কাজ করে।বিশেষ করে সুন্দরবনের মধুতে রোগ প্রতিরোধ করার উপাদানে ভরপুর থাকে। এই মধুতে অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন, খনিজ ও বিভিন্ন অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বিদ্যমান। এগুলো দেহের জীবাণু ও ব্যাকটেরিয়া দূর করে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করার সক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
মধুকে দেহের জন্য মহৌষধ বলা হয় একটি কারণে আর তা হলো এটি যখন নিয়মিত খাওয়া হয় তখন কোন রোগ দেহে বাসা বাঁধতে পারে না। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, ঠান্ডা জাতীয় সমস্যা সহ অন্যান্য সাধারণ রোগ হয় না। এতে দেহ বেশি সময় ধরে প্রাণবন্ত ও কর্মক্ষম থাকে।
মধু দেহের স্বাভাবিক রক্ত চলাচল করার জন্য যে যে উপাদান প্রয়োজন হয় তা সরবরাহ করে। বিশেষ করে সুন্দরবনের মধুতে এই সকল উপাদান বেশি পরিমাণে থাকে।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য যে সকল এনজাইম প্রয়োজন তার সবকিছুই সুন্দরবনের মধুতে অগণিত মাত্রায় রয়েছে। অর্থাৎ সুন্দরবনের মধু হজম বৃদ্ধি করার এনজাইমের কারখানা।
সুন্দরবনের মধু একটি মহৌষধ হিসেবে কাজ করে। এতে রয়েছে সকল ধরনের প্রয়োজনীয় খনিজ, ভিটামিন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। এতে রয়েছে সকল ধরনের প্রয়োজনীয় খনিজ, ভিটামিন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। এটি দেহের যৌন স্বাস্থ্যের যত্ন নেয় এবং তা সাবলীল রাখে। রসুন যেমন যৌন স্বাস্থ্য সুগঠিত রাখে ঠিক তেমনি মধুও একই কাজ করে তবে কার্যকরীভাবে।